[english_date]।[bangla_date]।[bangla_day]

শিকলে বন্দি জিবন ।

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ

সাহাদাত শিকদার গাজীপুর জেলা প্রতিনিধি।

 

ফেল ফেল দৃষ্টিতে বসে থাকে দিনের বেশির ভাগ সময় কখনো নিজ মনেই হেসে উঠে আবার জেনো মন খারাপ হলে চেহারা ফিকে হয়ে যায় তার।

 

শ্রীপুরের গাজীপুরে গ্রামের ১৪ বছর বয়সের মৌশোমি এই বয়সে তার স্কুলে যাওয়া আর গ্রামের বালিকাদের সঙ্গে গোরে ফিরে দূরন্ত পানায় ব্যস্ত থাকার কথা আসহায় মেয়েটি মানুষিক র্বাসাম্ম হিন অপলোক নয়নে তাকিয়ে থাকা আর শিকল বন্ধি অবস্থায় কাটানই এখন তার জিবন স্থানিয় একটি ইসপিনীংমেলে চাকরি করতো মৌসোমির বাবা আব্দুল খালেক পাঁচ বছর আগে সড়ক র্দূঘটনায় পা বেঙ্গে যায় তার।

 

হয়ে পরে কর্ম হিন সংসারের অভাব অনটনের কারনে বছর তিন আগে সংসার ছেরে চলে জান তার স্ত্রী বাবা মার বিচ্ছেদি স্কুল পড়ুয়া মৌসোমির জিবনে নেমে আসে ভয়ংকর মানষিক যন্ত্রনা

জিবন বাস্তবতায় সুদু নিরব করেনি তাকে দিয়েছে মানোবেতর জিবন।

 

আছতে আছতে হারিয়ে ফেলে

মানুষিক ভারসাম্ম মৌসোমির বাবা জানান অর্থ ও মানুষিক ভাবে বিপদগ্রস্থ হওয়ায় মেয়ের চিকিৎসা করাতে পারেননি তিনি।

 

এ কারনে দিন দিন নিয়নর্তন হিন হয়ে পরায় এক বছরের বেশি সময় দরে শিকল বন্ধি করে রেখেছেন তিনি সকালে গড়ের বারান্দায় বেধে রাখেন আর সন্ধায় তুলেন গড়ে স্থানিয়রা জানান এলাকার মানুষের সহযোগীতায় মাঝে

একবার চিকিৎসা সুরু হয়েছিল মেয়েটির কিন্তু

আর্থিক সমস্যার কারনে বন্ধ হয়ে যায় সেটিও বিষয়টি সামাজিক মাধ্যমে জানা জানি হলে সেই পরিবারের দিকে সহায়তার হাত বারিয়ে দেন সংসদ সদেস্য ইকবাল হোসাইন সবুজ তিনি বলেন তার চিকিৎসার জন্য ও তাকে সাবলম্বি করে তুলার জন্য সকল দরনের সহায়তা তিনি করবেন বলে জান।

 

শহিদ তাজউদ্দিন মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৌসোমিকে পাঠানো হয়

পরে চিকিৎসক ঔষধ দিয়ে ১৪ দিনের পর্যবেক্ষনের জন্য

বাড়িতে পাঠান মৌসোমিকে।

এই পোস্টটি আপনার সামাজিক মিডিয়াতে সেয়ার করুন

এই বিভাগের আরও খবর

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *